লিখতে কখন যে সকাল সন্ধ্যা নিশি
রাত ফেরিয়ে আদো আলো আদো
রাতে পৌঁছালো তখন জানালার ফাঁক
দিয়ে কন কনে শীতল সমিরন বইছিলো
দুচোখের পাপড়ি তে ঘুম নেই।
নির্ঘুম সারাটা নিশি এপিট ওপিঠ করে
কাটয়ে গেলো তার মধ্যে সেদিনের
কথা গুলো কুড়ে কুড়ে অন্তরের ভেতর
টা খাচ্ছিলো ব্যাথাতুর হৃদয় টা শোকে
বিহ্ববল কিন্তু কিছুতে ভারাক্রান্ত মনে
শান্তির পরশ টা পাচ্ছিলো না।
এ দিকে খুয়াশা ভেজা ভোর পাখির
কলতানে মুয়াজ্জিনের সুমধুর কণ্ঠে
আযানের ধ্বনিতে ঘুমের নেশাটা কাটলো
অজু করে নামাজ শেষে করে উঠলাম এতক্ষনে রবিন কিরনে দরণীটা আলোর পথে ধীরে ধীরে এগুচ্ছিলো।
আমি তখন ডয়িং রুমের ছোপায় বসে
গরম লেবু জলে মিশ্রিত র টি এর কাপে
চুমুক দিতেই তোর ফোন বার বার
মোবাইল স্কিনে তোর নামটা ভাসছিলো
তা দেখে মনটা হলো রঙ্গিন উচ্ছসিত
মনটায় ব্যকুলতা বেড়ে গেলো ভাবছিলাম ফোনটা ধরবো কি ধরবো না
করন সেদিনের আঘাত প্রাপ্ত হৃদয়ের
ক্ষত তখনো শুকায় নি।
তখনো হৃদয় ও মনের মল্লযুদ্ধে লিপ্ত
অবশেষে মনের জোরে ফোনটা ধরতেই
সেই তোর মুখ ভরা মায়াবী হাসিতে ভারাক্রান্ত মন হলো উচাটন হৃদয়ের
জানালা খুলে বয়ে যেতে লাগলো শীতল সমিরন তখন তোর সাথে শুরু হলো
মিষ্টি মধুর আলাপন।
পরে এক সময়
মোবালে ব্যালেন্স শেষ তুই হারিয়ে গেলি
মোবাই থেকে তবে তোর অস্তিত্ব রয়ে
গেলো সারা হৃদয় জুড়ে তখনো তোকে
বার বার খুঁজে বেড়াচ্ছিলো এ ভালো লাগা মন।