বিনিময়ে নয় বরং আতিথ্য গ্রহণ করো
অব মস্তকে নয় বাজনা বাজিয়ে
শন শন পাতা ঝরার আয়োজনে।
শিরিষের ডানায় ভর করে একটা আয়োজন
সমাপ্তির নয়—দারুণ মনোবলে!
পাড় ভাঙা পাহাড়ের কিংবা নদীর কম্পাসের
উড়ো ডানায় ভর করে কতো শঙ্খচিল।
অতিক্রম করো গণ্ডি পেরোনোর
তবুও বাউফলে কাটা অনেকটা
অযোক্তিকতার মেহেরবানি!
অলিক চাঁদের অনেক গ্রহণলাগা দুপুর ——দেখেছি——।
দেখেছি মাঝরাতে বৃষ্টিস্নাত ভিজে সারসের অনাগ্রহী অনার্য আনাগোনা।
খেয়ালি সুরে কতো বসন্ত ডেকেছে
চাঁদের মাসির মতো—–
আসলে আজকাল হট্টগোল হচ্ছে তারুণ্যে।
নয়তো যৌবন বিফল মনোরথের নক্ষত্র কি ————–করে হয়।
শিশায় পোড় খাওয়া মানুষ গুলোর
জীবন হয় কেমন——-?
আদ্যোপান্ত পড়েছো কভু—-!
স্মৃতির সোয়াতি আর পাতা বাহারের
জংধরার সেই অবলিপ্ত অবলিলায় দাঁড়
করানো ভণ্ডুল জংশন——-বিপন্ন জনপদে!
ট্রেন আসবে যাবো পোয়াতি নারীর তলপেটে
ব্যথা উঠবে তবুও কালনির যাত্রা ঢেউ খেলে
যাবে রাতের প্রহরে প্রহরে—–!
নিসংকোচে কাছে এসো
আমিতো পাতাল থেকে আসেনি কভু
আমি এসেছি জড়ায়ু ফেটে চৌচির হয়ে।
যেখানে নিমগ্ন রাত আর বে-ফাঁস আলাপন।
কায়দা করে ফায়দা নেই।
সব-ই গড়াই কিংবা পায়রা নদীর
উড়িয়ে দেয়া পত পত উড়ে যাওয়া পাল।
খাস ঘর কি আর কাচারি ঘর কি
সব-ই দোদুল্যমান মডারেট!
চলে এসো—স্বাগত তোমায় বার বার।
অম্বরে অম্বরে নীলাদ্রির নিলাম্বরে!