——-বিড়বিড় করে তোমায় ডেকে যাই!
সমুখ দরজা ভেড়ানো ল্যাঙ্গলেটকে টেলে
মিছেই বাতিঘরের আড়ালে থাকি
কেননা আমি দক্ষিণা বাতাস বিমুখ!
মাটির খোঁয়াড়ে জন্ম আমার
——–তোমাকে চাওয়াও বিরল বিলাসিতা আমার—–অন্যায্য তো বটেই!
ঘোড়ার খোঁড়ায় দম নিয়ে হুকোর পরতে
পরতেই তোমার জপ—!
ভোজনে কাঙালি নয় আমি
শুধু বেওয়ারিশ ভালোবাসায় বেজায় আপ্লূত!
জীবনের দোলাচালে তুমি ডাকোনি
———–ডেকেছে তোমার অনিন্দ্য দর্পন!
সে দর্পনে আমার হায়াত-মউত দেখি
দেখি দীর্ঘ আয়ুর রস্মি!
মস্তিষ্কের ভেতর বিপরীত কাল নিরুদ্দেশ!
সচেতন বোধের পাওনা শুধুই—কর্জ।
ক্ষুধার্ত ঋণ ধুসর গোধূলীর আপলোড পাগলামো—ইথারের স্বপ্ন কুঁচকাওয়াজে
———ডানা ঝাপটায়!
মন কি ছুটে চলে গহিনে—মান্যবর?
বেরেস্তার আভাষে কলংকিত হয়নি
———-
হয়েছি তোমার তামাশার রঙ!
এখন ভাবছি ওয়ারেন হেস্টিংসে উগরে দেবো
——– তোমার অবিচ্ছেদ্য স্বপ্ন আশা আকাঙ্ক্ষা!
——-
ফেরি করা দরে তোমার ভালোবাসা বিক্রি
করেনি জনাব—কিন্তু আপন খেয়ালে
অবৈতনিক চাকরি জুটিয়ে দিলে আমায়!
সারাক্ষণ শুধু বিড়বিড় করে বলা আর আমার
———— সায়াহ্নকৃত একাকিত্ব!
খোয়াবনামায় আমি এক
————– কল্পঘোরে তুমি আমি অভিন্ন!
——- অপ্রেমে সংক্রমিত নিশ্চয়ই হবেনা
যদি মনের অজান্তে চলে আসি কখনো হৃদয়ে
—————-ভাবনাটাকে পুঁজি করো
আমি কথা দিচ্ছি —
আমি তোমার আরাধনা অহর্নিশ করেই যাবো
—————-বিনামূল্যে!