রৌদ্র-খরায় হাপিত্যেশ একপশলা বৃষ্টির জন্য
অথচ বৃষ্টির দেখা নেই,শীতল হইনা মৌসুমি বায়ে
মেঘেদের ডাক শুনি ধলেশ্বরী গাভীর মতোন
তবে ভিজবো কবে বৃষ্টিমুখর দুপুরে আদুল গায়ে !
শ্রাবণ তো যাই যাই করে শিশিরে শিশিরস্নাত
তবু আমার মনে বৃষ্টি ঝরে জানিনা কী প্রত্যাশায়,
হয়তো কান্নার ফিক বিঁধে আছে এ’বুকে
কারো হাসিমুখ না দেখার অসুখ-বিসুখে —
তাই কি মননে রুদ্র প্রকৃতি অঝোর বৃষ্টি ঝরায় ?
গ্রীষ্মে পুড়েছি কয়লার মতো এ’তো জানা কথা
মরুর তৃষ্ণা জমিয়ে রেখেছি কামনার গভীরে,
দাওনি আমাকে প্রবোধ এতটুকু, প্রিয়তমা !
নোনাজলে ভিজেও যেন করতে পারিনা ক্ষমা
ঘ্রাণ পাই সোঁদা সোঁদা গন্ধ ভাসে মাটির শরীরে।