০৩/
কাজী নজরুল ইসলাম
—-মোঃ মেহেদী হাসান
আমার গুরু মশাই কাজী নজরুল ইসলাম আমাকে ডেকে বলেন,
হে আমার শিষ্য তুমি তোমার হাতে কলম এবং কাগজ তুলে নাও।
তুমি আমার মতো অন্যায় অত্যাচার জুলুম এর প্রতিবাদ,
কলম এবং কাগজ নিয়ে কবিতার মাধ্যমে করো।
এতে যদি এই সোনার বাংলাদেশে তোমাকে আমার মতো প্রতিবাদী কবিতা লেখার জন্য কষ্ট দেয়,
তাতে তুমি ভয় পাবে না হে আমার শিষ্য।
কারো গায় হাত তুলে কাউকে গালি দিয়ে তোমার,
অন্যায় অত্যাচার জুলুম এর প্রতিবাদ করতে হবে না।
তুমি কবিতার মাধ্যমে অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম এর প্রতিবাদ করো।
০৫/
আমি একজন কৃষক
–মোঃ মেহেদী হাসান
আমি একজন কৃষক মাঠে ফালাই ফসল সাড়া দিন,
রোধ বৃষ্টিতে ভিজে কাজ করি মাঠে।
ফসল কাটার পর মনে হয় আনন্দ সাড়া,
দিন রোধ ও বৃষ্টিতে ভিজার কষ্ট যাই ভূলে।
বাজারে গিয়ে ফসল বিক্রয় করে আমি অন্য,
কিনে বৌ বাচ্চা নিয়ে খানা খাই পেট ভরে।
মনে আছে শান্তি কোন চিন্তা নেই হালাল টাকা,
কামাই করি তাই দিয়ে চলাফেরা করি।
কাজ কর্ম করার ফাঁকে শুজক পেলে বাঁশি নিয়ে,
মনের শুঁখে গান গাই ও প্রকৃতি সুন্দর্য উপভোগ করি।
বৌ আমার করে খেদমত গরম গরম ভাত রান্না করে,
নিয়ে আসে মাঠে আমার মাথার ঘাম আচলদিয়ে দেয় মুছে।
আমার হাতে থাকে মাটি কাদা তাই আমার বৌ ভাত মেখে,
দেয় মুখে এমন দৃশ্য দেখে প্রকৃতির সকল সৃষ্টি আনন্দে আত্মাহারা।
আমিও হই মহা খুশি বৌ এর জন্য দোয়া করি,
সব সময় মোড় বৌকে ভালো রেখো আল্লাহ।
পরিবারের নেই কারো প্রতি হিংসা ও ঘৃণা সবাই মিলে,
মিশে থাকি একজোটে রাত এলে গল্পকরি মন খুলে।
রাত্রিবেলা বৌ আমার শরিল দেয় টিপে সাড়া,
দিন পরিশ্রম করার ব্যাথা শরিল থেকে যায় দূর হয়ে।
বৌ বাচ্চা সঙ্গে নিয়ে ঘুম দেই নাক ডেকে মনে নেই ভয়,
মোড় ঘরে দামি জিনিশ নাই তাই চোর ডাকাতের ভয় নাই।
তাই ণিচ চিন্তায় ঘুম দেই কখন যে সকাল হয়ে যায় তার টের,
নাই বা পাই মোড় মতো শান্তিতে কোন লোক আর নাই।
০৬/সৈনিক
মোঃ মেহেদী হাসান।
আমি সকাল বেলা উঠে দেখি দূরে,
বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান দাড়িয়ে আছে।
আমি তরি গতিতে তার নিকট চলে যাই,
গিয়ে দেখি ইনি বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান না।
ইনি বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের,
মতো দেখতে তার আদার্শ বান সৈনিক।
আমি অবাক হলাম যে বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের,
মতো তার কথা বর্তা ও চাল চলোন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের মতো,
তার মাথার চুল ও মুখে গোপ।
আমি আবার অবাক হলাম যে,
তার পড়নে মুজিব কোট চোখে চশমা ও সাধা পাঞ্জাবি।
উৎসর্গঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের মতো দেখতে তার আদর্শ বান সৈনিক আরুক মুন্সি ( গোপালগঞ্জ)
০৭/
মা
মোঃ মেহেদী হাসান
মা, কথাটি সত্য অতি কিন্তুু জান ভাই,
ইহার চেয়ে নামজে মধুর ত্রি ভুবনে নাই।
তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাই ঘখন,
আমি মনটা তখন ব্যাকুল হয়ে করে ছোটাছুটি।
মা যে, আমার সোনার খনি,
দুই নয়নের আলো।
তোমার আদর, স্নেহ, মায়ায় ও,
মমতায় জুড়িয়ে যায় আমার প্রান।
তোমার মুখখানি দেখলে,
মাগো ক্ষুধা নিবারণ হয়।
তুমি যে, আমার প্রিয় শিক্ষিকা,
সেই, আদার্শলিপির।
০৯/
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
মোঃ মেহেদী হাসান
ভালো লাগার ও ভালো বাসার,
ব্যাক্তি তুমি শেখ মুজিবুর রহমান।
এদেশের খেটে খাওয়া মানুষের বন্ধু,
তুমি শেখ মুজিবুর রহমান।
বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের ক্ষেত্রে,
রয়েছে তোমার বিশেষ অবদান।
তোমার উছিলায় পেলাম মোরা,
লাল সবুজের পতাকা।
তাই তুমি অর্জন করেছ,
লক্ষ লক্ষ মানুষের ভালোবাসা।
১০/
লালসার শিকার
মোঃ মেহেদী হাসান
আমি একজন শিক্ষিত নারী একদিন,
আমি এই সমাজে গর্ভিত লোক ছিলাম।
হঠাৎ একটি দূর ঘটনা আমার মাথা অসচেতন,
হয়ে যায় আমি এখন রাস্তার পাগল।
আমি নিজের ভালো মন্ধ কিছুই আমি বুজিনা,
এবং আমার পরনে থাকেনা কাপড় চোপড়।
তাই মানুষ রূপি কিছু জানোয়ার আমার নগ্ন,
দেহর দিকে ঢেব ঢেব করে চেয়ে থাকে।
তাই দেখে কিছু মানুষ আমাকে কাপড় চোপড়,
পরিয়েদেয় আমি পাগল তবুও আমি নিরাপদ নই।
রাতের আমি যেখানে সেখানে ঘুমিয়ে থাকি কারণ,
আমি একজন পাগল আমার কোন ঘরবাড়ি নেই।
তাই আমার দেহ ভোগ করার জন্য কিছু মানুষ রূপি,
জানোয়ার শুজক বিছরায় এবং কেহ আমার দেহ ভোগ করে।
মানুষ রূপি জানোয়ারদের যৌন চাহিদা মেটানোর,
খোরাক হয়েগেছি আমি পাগল হয়েও রেহাই পেলাম না।
আজ আমার পেটে মানুষ রূপি জানোয়ার এর বাচ্চা সৃষ্টি হয়েছে,
আমি মা হতে চলেছি কিন্ত কেউ বাবা হতে চাচ্ছে না।
হঠাৎ একদিন আমার বাচ্চা ডেলি ভারি হলো রাস্তার পাশে,
আমি অসুস্থ হয়ে পরে রইয়েছি কেউ আমার খবর নিচ্ছে না।
আমার সন্তানের নাভি না কাটার জন্তনা ছটফট করতে করতে এক,
পর্যায় মারা গেলো কেউ তার লাশটি দাপন করতে আসেনি।
আমি আজ খোদার কাছে কান্না করে বললাম খোদা মোড়ে এই নিরমাম,
পরিস্থিতি কেন করলেন তুমি আমার জীবনটাকে কেড়ে নিয়েজাও।