গতকাল বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন তরিকুল ইসলাম বলেন, সোনিয়ার শরীরের ৪২ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে সোমবার সন্ধ্যায় তার বাবা সালাম মন্ডল (৫৫) এবং মঙ্গলবার সকালে মা বুলবুলি বেগম (৪৫) মারা যান। এ ঘটনায় বর্তমানে বাকি দুজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
তিনি বলেন, সালামের ছেলে চিকিৎসাধীন টুটুলের (২২) শরীরের ৬০ শতাংশ এবং নাতনি মেহেজাবিনের (৭) শরীরের ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। গত ৯ জুন সকালে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার কাশিপুরে চার্জার ফ্যান বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হন। পরে তাদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।