অ – অনিয়মই যেনো নিয়ম এখন
আ – আশেপাশে সর্বত্রই তাই বিভীষিকাময়
ই – ইংগিতে চলে কার সবই কিন্তু পরিস্কার ।
ঈ – ঈশান কোণে মেঘ দেখে
উ – উঠে ঝড় মনের মাঝে
ঊ – ঊষা হলে রক্ষা নাই
ঋ – ঋষি খুঁজছে বাঁচতে তাই
এ – এক আল্লাহকে ভুলে গিয়ে।
ঐ – ঐক্য দেয়না গড়তে আজ
ও – ওরা এখন আছে যে ভয়ে
ঔ – ঔদ্ধত্যের জন্যে যদি পায় জবাব।
ক – করছে এখন দেখছো সবে
খ – খই ফুটছে মুখে
গ – গলায় কাঁটা বিঁধছে
ঘ – ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করেছে বলে
ঙ – ব্যাঙের মতো করছে শুধুই ঘ্যাঙ ঘ্যাঙ।
চ – চলছে এখন শেষ মুহুর্ত
ছ – ছলনা দেখবে আরো কত
জ – জাহাজ ভরা সুখ দিবে
ঝ – ঝাঁপিয়ে যেনো পড় তাতে।
ঞ – মিঞাসাহেব ভুল করেছে
ট – টের পেয়েছে অনেক আগেই
ঠ – ঠ্যাটা লোকের কথায় পড়ে
ড – ডাক শুনে গেছে পক্ষে।
ঢ – ঢেকে থাকা লেবাসে সাধুর গল্প
ণ – বর্ণনাতে ব্যস্ত মিঞা সাহেব
ত – তারা দিয়েছিল কথা যত।
থ – থমকে গেছে হঠাৎ করে
দ – দমকা হাওয়ার ভয়ে
ধ – ধমক যে আসে প্রতিনিয়ত
ন – নানান ভাবে নানান ছলে।
প – পা ছাঁটার নেই যে অভ্যাস
ফ – ফল তাই বড় তেতো
ব – বলতে চায় আরও অনেক কিছু
ভ – ভয়ে পারেনা বলতে
ম – মিঞাসাহেবও যে চায় একটু শান্তি।
য – যায় দিন কোনো মতে কেটে
র – রাগব বোয়ালের রক্তচক্ষু আছে তাকিয়ে
ল – লাল কাপড় ঘুরে চোখের সামনে
ব – বলে তাহা মিঞাসাহেব তুমি এবার থামো
শ – শরীর যে তোমার ভালো না আর করবা কত?
ষ – ষাঁড়ের মতো ক্ষিপ্রতা দেখে
স – সাহস পায়না মিঞাসাহেব আগের মত
হ – হয়ে গেছে তাই এখন চুপ
ক্ষ – ক্ষেপে আছে মনে মনে হয়তোবা বলে
ড় – ঘোড়া রোগে ধরেছে তোদের।
ঢ় – দৃঢ়তার সাথে অন্যরা আসছে এগিয়ে
য় – ভয়ে কাঁতরাচ্ছে মনে মনে সাধুরূপী হায়নারা
ৎ – হঠাৎ দেখছে আসছে ধেয়ে অশনিসংকেত।
ং – মংগলময় হতে পারে যাহা অদূর ভবিষ্যতে
ঃ – দুঃখ আসছে হায়নাদের মিঞাসাহেব ভাবছে
ঁ – চাঁদ মামার অমাবস্যা কেটে যেতে পারে।
যারা এখন আছে ভয়ে তারা হাসছে একটু একটু
ভাবছে সুদিন হয়তো আসছে সামনে
আর হায়নারা কাঁপছে ভয়ে মনে মনে
তাদের করা কর্মের ভবিষ্যত নিয়তি ভেবে।।