তোমার পরনে নীল শার্ট আর নীল প্যান্ট, সাগরের নীল জলের সাথে মিলেমিশে একাকার।
প্রভাত বেলায় উদিত এক সৌর্যদীপ্ত সেই তুমি ডুবন্ত বেলায় এক ক্ষ্যাপাটে তাপদাহ নিয়ে সাগরের বুকে মুখ লুকাও ;
আবার,
আগামী প্রভাতের হাতছানির আশায়।
তোমার পছন্দে শাদা শাড়ি, শাদা পেডিকোট, শাদা ব্লাউজের সেই রবীন্দ্র সাজের এক উড়ন্ত মেঘমালা আমি।
উড়ে বেড়াই পুরো আকাশের জমিনে।
তুমি আমার হাত ধরে হাঁটতে চাও?
আমার গায়ের গন্ধে মাতোয়ারা হতে চাও?
তবে,
দাঁড়াও।
রামধনুর নূপুর পায়ে হাজার তারার মালা গেঁথে চাঁদের ঐ টিপ ললাটে পরে নেমে আসবো এক্ষনই প্রিয়।
ধরবো তোমার দুটি হাত,
রাখবো ঠোঁটে ঠোঁট, নাকে নাক। তোমার শ্বাস প্রশ্বাসের নিশ্বাস হবো, হবো বিশ্বাস।
বৃষ্টি হয়ে ঝরবো তোমার সমস্ত তনু জুড়ে, শীতল করে দেবো তোমার হৃদয়ের প্রতিটি প্রকোষ্ঠ। তোমাকে নিয়ে উঠবো ঐ পাহাড় চূড়ায়
নীর্জনতার শেষ সীমানায়।
যেখানে তোমার আমার কথা ছাড়া আর কিছুই থাকবে না।
দুজন দুজনের এতোটা কাছে আসবো, যেখানে থাকবে না
এক সূতো ফারাক।
বৃষ্টি কন্যার ছোঁয়ায় তুমি শীতল হয়ে যাও।
শান্ত হও ধরনী কূলে।
এমনি করে বেজে উঠোক তোমার আমার প্রেমের জয়ধ্বনি,
এ ছিলো যে, আমার প্রেমময় মধুর স্বপন।
২৫/০৭/২২
সময়-রাত ৩ঃ০৫