আসুন সবাই বাঁচার পথে
কেয়ামতের দিন
হাসিমুখে শোধ করে দেই
যত আছে ঋণ।
এবার আসুন ঋণকে জানি
কেনো করবো শোধ
শোধ না হলে কেমন হবে
ঋণের প্রতিশোধ।
ভাবছেন হয়তো পড়শি হতে
করছেন কিছু ধার
ইচ্ছে কিংবা ভুলে গিয়ে
শোধ করেননি আর।
দোকানপাটের আড্ডাখানা
কিংবা বন্ধুসভায়
গীবত করে কাটছে সময়
রঙমাখানো কথায়।
মনে রাখুন এই গীবতটা
অনেক বড় ঋণ
যার বিনিময় দিতে গিয়ে
হবেন আমলহীন।
গায়ের জোরে পড়শিজনের
হাত তুলেছেন গায়
জেদের চোটে জমিন ফেলে
পিষে পেলেন পায়।
ব্যথার বিষে সেই পড়শি
হাত তুলেছেন তিনি
বিচার দিলেন রোজ হাশরে
কাজি হবেন যিনি।
কবুল করতে সেই দোয়াটা
নেননা সময় প্রভূ
শেষ বিচারের কঠিন সময়
ছাড় দেবেন না কভু।
তাই বলি ভাই বিনয় সুরে
যদি বাঁচতে চান
খুঁজে খুঁজে সবার কাছে
জলদি ক্ষমা চান।
—–১৪-০৮-২০২২