এর আগে তিনি টঙ্গী প্রেসক্লাবের পাশে ট্রাক স্ট্যান্ডের শ্রমিকদের সাথে মতবিনিময় করেন। পরে তিনি গাজীপুরের কোনাবাড়ি কাশিমপুর সহ আশেপাশের পাঁচটি ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন।
অপরদিকে স্বতন্ত্র মেয়ের প্রার্থী জাহিদা খাতুন তার ছেলে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে নিয়ে মহানগরের টঙ্গী বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন। জাহিদা খাতুন এর সাথেও তাদের ভোটার সমর্থকরা ছিলেন।
আজমত উল্লাহ খানের সাথে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ ও মহানগর আওয়ামী লীগের থানা ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ সকল দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রচার, প্রচারণায় মাঠে নেমেছে বলে তিনি জানান।গতকাল বেলা দুইটার দিকে টঙ্গী প্রেসক্লাবে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে আজমতউল্লাহ বলেন, দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে নিয়ে আমি আমার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি । আগামী ২৫ মে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে উন্নয়নের প্রতীক নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছে। পাশাপাশি তিনি সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করছেন।
এ সময় তিনি বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিলে গাজীপুর সিটি উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে, দুর্নীতিমুক্ত ও জবাবদিহিতামূলক-স্বচ্ছ সিটি প্রশাসন গড়ে তোলাই হবে আমার লক্ষ্য। আমাদের এই নগরীকে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট একটি পরিচ্ছন্ন নগরে পরিণত করার জন্য উদ্যোগ নেয়া হবে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অধিক পরিমাণ পরিবেশবান্ধব বৃক্ষ রোপণ করা হবে এবং এই নগরকে দুর্নীতি ও আবর্জনা মুক্ত করা হবে। এই অঞ্চলের শ্রমিকদের কল্যাণে ডে কেয়ার সেন্টার করা হবে। অতি দ্রুত সময় আমার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করা হবে।